গণহত্যা হতে আর কত প্রাণ লাগে?
Join @bdreformquota
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
জুমার নামাজের পর যেন বাংলাদেশের ৩ লাখ ৩১ হাজার ১২৫টি মসজিদ থেকেই শোকমিছিল বের হয়।
কি ঘটতে চলছে আমাদের সমন্বয়কদের সাথে!!! রিস্কে আছি লিখে পোস্ট করলেন সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসুদ!!
❝শহীদদের রক্তের সাথে বেইমানী করবোনা। নতুন কর্মসূচি আসছে।❞
কিছুক্ষণের মধ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর সমন্বয়ক ও সারাদেশে সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপর চলমান ক্র্যাকডাউন ও আন্দোলনের পরবর্তী দিকনির্দেশনা নিয়ে লাইভে আসছি।
শত শকুনের চোখ ফাঁকি দিয়ে এখন পর্যন্ত ফেরারি হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি।.....
শহীদের রক্তের সাথে বেইমানী তো দূরে থাক, বিষয়টা আমি মেনেই নিতে পারতেছি না......
আসিফ-নাহিদ ভাইরা গুম হওয়ার পরে বিভিন্নজন যখন খুনীর সাথে দেনদরবারে ব্যস্ত, সে সময়ে বাকি সমন্বয়কদের পক্ষ থেকে ৯ দফা দাবী জানিয়েছিলাম..........
আটক শিক্ষার্থীদের মুক্তি ও মামলা প্রত্যাহারে সরকারকে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের।
না মানলে কঠোর কর্মসূচি।
কেন্দ্রের সাথে সমন্বয় করে আগামীকাল রাবিতেও দেওয়াল লিখন ও গ্রাফিতি কর্মসূচি পরিচালিত হবে।
যদি এই দেশ, ন থাকে স্বদেশ
বেঁচে থেকে তবে লাভ কি গো বলোনা...
মহল্লায় মহল্লায় এ মধ্যরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর (আইনশৃঙ্খলা বাহিনী) প্রেতাত্মারা অভিযান চালাচ্ছে......
সম্মিলিত প্রতিরোধ গড়ে তুলুন✊
শহীদ আব্দুল্লাহ আল তাহির। মা তাকে শেষ বিদায় দিচ্ছেন। পরম মমতায়, গভীর যত্নে। ঠিক ছোটবেলায় ঘুম পাড়ানোর মত।
আজকাল ছেলেরা সারাদিন গার্লফ্রেন্ডের সাথে কলে সময় কাটায়, তাহির কথা বলতেন মায়ের সাথে।
মা জানালেন, 'তাহির তাকে অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গায় ঘুরাতে নিয়ে গিয়েছিল, এখন আর কে দেখাবে এমন সুন্দর জায়গা? নিজেই ফের বললেন, নিশ্চয়ই জান্নাতে আরো সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে, তাহির ওগুলো ঘুরে দেখাবে'।
এই ভিডিওতে গিয়ে আমীন লিখে একটা কমেন্ট করে আসতে পারেন।
অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে বিবৃতি আদায় ছাত্রসমাজ মেনে নিবে না।
আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, পূর্বে উত্থাপিত ছাত্র হত্যার দায়ে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমা প্রার্থনা, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগসহ ৯ দফা দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলমান থাকবে। দেশবাসীর প্রতি আহবান, আপনারা কোনোপ্রকার বিভ্রান্ত হবেন না। যে কোটার জন্য সরকার এতোগুলা মানুষকে হত্যা করেছিল, সেই হত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
৯ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
সমন্বয়কদের জিম্মি করে নির্যাতনের মুখে যে স্টেটমেন্ট দেওয়ানো হইছে, সেটা কখনোই জাতির নিকট গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। আটককৃত সমন্বয়করা ভয়ভীতির মুখে গোয়েন্দা সংস্থার লিখে দেওয়া যে বক্তব্য কেবল রিডিং পড়ে গেছে, আমরা সেই বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করছি এবং একইসাথে জোরপূর্বক বক্তব্য আদায় করার মতো সরকারের এমন জঘন্য কাজের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলতে চাই, পূর্বে উত্থাপিত ছাত্র হত্যার দায়ে প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমা প্রার্থনা, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগসহ ৯ দফা দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলমান থাকবে। দেশবাসীর প্রতি আহবান, আপনারা কোনোপ্রকার বিভ্রান্ত হবেন না। যে কোটার জন্য সরকার এতোগুলা মানুষকে হত্যা করেছিল, সেই হত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
কর্মসূচি: আগামীকাল সারাদেশে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ কর্মসূচি এবং প্রতিবাদ সমাবেশ।
১। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে জাতির কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে ।
২। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক -কে মন্ত্রীপরিষদ এবং দল থেকে পদত্যাগ করতে হবে।
৩। ঢাকাসহ যত জায়গায় শহিদ হয়েছে সেখানকার ডিআইজি, পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সুপারদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে হবে।
৪। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও প্রক্টরদের পদত্যাগ করতে হবে।
৫। যে পুলিশ সদস্যরা শিক্ষার্থীদের উপর গুলি করেছে, ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ যে সকল সন্ত্রাসীরা শিক্ষার্থীদের উপর নৃশংস হামলা পরিচালনা করেছে এবং পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছে তাদেরকে আটক করে এবং হত্যা মামলা দায়ের করে দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার দেখাতে হবে।
৬। দেশব্যাপী যে সকল শিক্ষার্থী ও নাগরিক শহিদ ও আহত হয়েছে তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ প্রদাণ করতে হবে ।
৭। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগ নামক সন্ত্রাসী সংগঠনসহ সকল দলীয় লেজুড়ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে ছাত্রসংসদকে কার্যকর করতে হবে।
৮। অবিলম্বে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হলসমূহ খুলে দিতে হবে।
৯। কোটা আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কোন ধরনের হয়রানি করা হবে না মর্মে অঙ্গীকার করতে হবে।
প্রিন্ট করে প্রচার করতে পারেন।
১। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে জাতির কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে ।
২। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক -কে মন্ত্রীপরিষদ এবং দল থেকে পদত্যাগ করতে হবে।
৩। ঢাকাসহ যত জায়গায় শহিদ হয়েছে সেখানকার ডিআইজি, পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সুপারদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে হবে।
৪। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও প্রক্টরদের পদত্যাগ করতে হবে।
৫। যে পুলিশ সদস্যরা শিক্ষার্থীদের উপর গুলি করেছে, ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ যে সকল সন্ত্রাসীরা শিক্ষার্থীদের উপর নৃশংস হামলা পরিচালনা করেছে এবং পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছে তাদেরকে আটক করে এবং হত্যা মামলা দায়ের করে দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার দেখাতে হবে।
৬। দেশব্যাপী যে সকল শিক্ষার্থী ও নাগরিক শহিদ ও আহত হয়েছে তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ প্রদাণ করতে হবে ।
৭। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগ নামক সন্ত্রাসী সংগঠনসহ সকল দলীয় লেজুড়ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে ছাত্রসংসদকে কার্যকর করতে হবে।
৮। অবিলম্বে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হলসমূহ খুলে দিতে হবে।
৯। কোটা আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কোন ধরনের হয়রানি করা হবে না মর্মে অঙ্গীকার করতে হবে।
প্রিন্ট করে প্রচার করতে পারেন।
শহীদের রক্তের সাথে কোনো বেইমানি নয়।
শহীদের রক্তের সাথে কোনো বেইমানি নয়।
একটি ফুল দিয়ে কখনো বসন্ত হয় না,
কিন্তু প্রতিটি বসন্তই একটি ফুল দিয়ে শুরু হয়।
‘প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার হয়েছে’
"মৃত্যুর তথ্য বিশ্লেষণে বোঝা যাচ্ছে বিক্ষোভে কারা অংশ নিয়েছিলেন। দেখা যাচ্ছে, এতে সরাসরি রাজনৈতিক দলের কর্মীদের সংশ্লিষ্টতা কম ছিল। এতে বেশি সংখ্যায় অংশ নিয়েছিলেন শিক্ষার্থী ও নিম্ন আয়ের মানুষ।"
পুলিশের কাছে অহরহ যেসব অস্ত্র দেখা যায়, তা চায়নিজ রাইফেল। এ ধরনের অস্ত্র সাধারণত সামরিক বাহিনী ও আধা সামরিক বাহিনী বিজিবির কাছে থাকে। আর্মড পুলিশের কাছেও থাকতে পারে। তবে সাধারণ পুলিশের কাছে থাকার কথা নয়। তিনি বলেন, যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়া বিশ্বের কোথাও নিরস্ত্র মানুষের বিক্ষোভ দমনে এভাবে প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার দেখা যায় না।
মেট্রোরেলে ছাত্ররা নয়, আগুন লাগিয়েছে পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা; যাতে বাসে যাত্রী বাড়ে। সন্দেহের তীর আওয়ামীলীগের এক এমপির দিকে।
মূল বিষয় থেকে আমাদের ফোকাস কমানোর জন্য এই মূহুর্তে ওরা নানান ইস্যু মাঠে হাজির করবে। অতএব সাধু সাবধান, কোনোভাবেই কূটচালকারীদের পাতানো ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না। আমাদের ভাইদের রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি। অহেতুক বিষয়কে হাসি-তামাশার খোরাক বানিয়ে, সেটা নিয়ে মশগুল থাকলে চলবে না। শহীদ ভাইরা আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে। আজীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে যাওয়া, চোখ হারানো সহযোদ্ধারা ন্যায় বিচারের অপেক্ষায় আছে। ভুলে গেলে চলবে না, আমাদের কাঁধে অনেক দায়িত্ব। ন্যায় বিচার আদায়ের আগ পর্যন্ত আমাদের ভিন্নদিকে মনোনিবেশের কোনো সুযোগ নেই।
একদিকে মায়াকান্না অন্যদিকে শহীদদের সহপাঠীদের বিরুদ্ধে মামলা-হামলা ও নির্যাতন অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। মন্ত্রী পর্যায় থেকে শুরু করে কনস্টেবল পর্যন্ত সকল দোষীদের অবিলম্বে অব্যাহতি দিয়ে বিচারের আওতায় আনতে হবে, সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও আটককৃতদের মুক্তি দিতে হবে। এমন ঘৃণ্য ক্র্যাকডাউনের দায় শিকার করে অবিলম্বে প্রধানমন্ত্রীকে জাতির কাছে ক্ষমা চায়তে হবে। কারফিউ প্রত্যাহার করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার ব্যাবস্থা করতে হবে। তারপর আমরা আলাপ-আলোচনা করে আন্দোলন প্রত্যাহারের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিব।
রাষ্ট্রীয় শোককে প্রত্যাখান করে আগামীকাল লাল কাপড় মুখে ও চোখে বেঁধে ছবি তুলা এবং অনলাইনে ব্যাপক প্রচার কর্মসূচি করার জন্য অনুরোধ করছি।
*কর্মসূচি: সকলেই একক বা ঐক্যবদ্ধভাবে লাল কাপড় মুখে ও চোখে বেঁধে ছবি তোলা এবং অনলাইনে প্রচার কর্মসূচি পালন করুন।*
রাষ্ট্রীয় শোককে প্রত্যাখান করে আগামীকাল লাল কাপড় মুখে ও চোখে বেঁধে ছবি তুলা এবং অনলাইনে ব্যাপক প্রচার কর্মসূচি করার জন্য অনুরোধ করছি।
কর্মসূচি: সকলেই একক বা ঐক্যবদ্ধভাবে লাল কাপড় মুখে ও চোখে বেঁধে ছবি তোলা এবং অনলাইনে প্রচার কর্মসূচি পালন করুন।
রাষ্ট্রীয় বাহিনীর গণহত্যা ও নির্যাতনের বিচার না করে সাধারণ শিক্ষার্থীদেরকে নিয়ে প্রতিদিন যে নির্মম উপহাস করা হচ্ছে। তার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের দাবী আদায়ের লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয় শোককে প্রত্যাখান করে আগামীকাল লাল কাপড় মুখে ও চোখে বেঁধে ছবি তুলা এবং অনলাইনে ব্যাপক প্রচার কর্মসূচি করার জন্য অনুরোধ করছি।
টুইটারে পোস্টিং করে যে হ্যাশট্যাগ ইউজ হয় সেটা ওই দিনের জন্য ট্রেন্ডিং ইস্যু হয়ে থাকে। এতে আন্তর্জাতিক মিডিয়া, বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনসহ বিভিন্ন সংস্থা, বিদেশি রাজনীতিদিবদের চোখ পড়ে। সো, টুইটার পোস্টিং এবং সঙ্গে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা কর্মসূচি সফলের সবচেয়ে ইফেক্টিভ ওয়ে।
রক্তের দাগ শুকায় নাই,
তুমি শোকের নাটক করো?
#JulyMassacre
#SaveBangladeshiStudents
#StudentsAgainstOppression
#SaveBangladesh
#FreeBangladeshiStudents
তোমার হাতে এখনো লেগে আছে আবু সাঈদের রক্ত,
তুমি শোকের তামাশা করো?
#JulyMassacre
#SaveBangladeshiStudents
#StudentsAgainstOppression
#SaveBangladesh
#FreeBangladeshiStudents
আমাদের এই পোস্টটির কমেন্টে আপনার লাল কাপড়ে চোখ মুখ ঢাকা ছবিটি দিন। বাছাইকৃত ছবিগুলো আমরা অফিসিয়াল টুইটার ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ করব।
জাতিসংঘ ছাত্র আন্দোলনকারীদের উপর অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ পেয়েছে এবং মেন্ডেট অনুযায়ী তারা একশন নিতে প্রস্তুত।
যারা ডিজাইন করতে পারেন এটা দিয়ে কিছু পোস্টার ডিজাইন করে কমেন্টে দিন।
মিথাবাদীতা আর ভুয়া বয়ান বন্ধ করুন।
সারাদেশে ছাত্র-জনতার উপর গণহত্যা, গণপ্রেপ্তার, হামলা, মামলা, গুম এবং খুনের প্রতিবাদে ও জাতিসংঘ কর্তৃক তদন্তপূর্বক বিচারের দাবিতে এবং ছাত্র সমাজের ৯ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে দেশের সকল আদালত, ক্যাম্পাস এবং রাজপথে আগামীকাল (৩১ জুলাই ২০২৪) রোজ বুধবার 'March for Justice' কর্মসূচি পালন করা হবে।
সবাই যোগ দিয়ে জনসমুদ্রে পরিণত করুন।
আপনারা যারা বিভিন্ন মানুষের পোস্ট শেয়ার করেন, তারা শেয়ার করার এবং একমত হওয়ার আগে সেই বক্তব্যের আন্ডারলাইং মিনিং-টা বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। তার শব্দচয়ন, রেগুলার অ্যাক্টিভিটি আগে ভালো করে লক্ষ্য করবেন। জাস্ট কয়েকটা শব্দ, রূপক আর মেটাফোর অদলবদল করে দিয়ে বক্তব্যে প্রচুর চেঞ্জ আনা যায়, যার ফলে একটা লেখার মিনিং খুব সহজেই "আপনি যা ভাবছেন" থেকে সরে "আপনি যা ভাবেন নি"-তে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। দেশের এই অবস্থায় যারা আজ বিভিন্নভাবে মাঠে নেমে কিংবা অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের মাধ্যমে ভূমিকা রাখছেন তাদের বেশিরভাগই সারাজীবন রাজনীতি-বিমুখ থেকেছেন। যার ফলে এই কয়দিনে অনেক নতুন কিছু জানতে আর বুঝতে পারছেন আপনারা। এইটা সবচেয়ে ভলনারেবল টাইম। এমন অনেক লেখা বা বক্তব্য আপনাদের সামনে আসবে যেগুলো দেখে খুবই সাপোর্টিভ মনে হবে, কিন্তু আদতে এর আন্ডারলাইং এজেন্ডা ভিন্ন। খুব সহজেই এতে ফেঁসে গিয়ে আপনি সেটা শেয়ার করবেন এবং এর মাধ্যমে আরো অনেকজনকে এই একই ফাঁদে ফেলতে সাহায্য করবেন। যাচাই-বাছাই ছাড়া সবাইকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করবেন না। মনে রাখবেন, রাজনীতি মনস্তাত্ত্বিকভাবে আপনার বাইরে থাকলেও আপনি রাষ্ট্রীয়ভাবে রাজনীতির বাইরে কোনোমতেই নন।
ছাত্র মতো এরা ১০০ ছেলে এসে ঝামেলা করতেছে.........বাংলাদেশে আর কোথাও নাই, মাত্র ১০০ ছেলে! এটা কোন কথা হলো নাকি (পাশ থেকে একজন বলেন প্রথমে এসেছিলো ২০-২৫জন), শুনে তিনি প্রশ্ন করেন প্রথম থেকেই যারা ছিলো কেন প্রথমেই ওই ২০-২৫ জনকে গাড়িতে তুলে নিয়ে গেলোনা।
এবং সাথে সাথেই তিনি সেখানে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যদের নির্দেশ দেন আন্দোলনরত ছাত্রদের ছবি তুলতে এবং স্পষ্ট করে বলেন 'সবগুলো এরেস্ট হবে আজকে।
১। নির্যাতনের ভয়ংকর দিন-রাতগুলোর স্মৃতিচারণ;
২। শহীদ ও আহতদের নিয়ে পরিবার এবং সহপাঠীদের স্মৃতিচারণ।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭ জন শিক্ষার্থী গ্রেপ্তার হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর যাওয়া স্বত্বেও তাদের এখনো ছাড়া হয়নি। আমরা অবিলম্বে আমাদের এসকল শিক্ষার্থীদের মুক্তি চাই। আপনারাও সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হোন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম (সোশ্যাল মিডিয়া) এখন এক বিপদের কারবার বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।
"প্রার্থনা ও ছাত্র-জনতার গণমিছিল" কর্মসূচী পালন প্রসঙ্গে।
কর্মসূচি: গণহত্যা ও গণগ্রেফতারের প্রতিবাদে এবং শিক্ষার্থীদের ৯দফা দাবী আদায়ের লক্ষ্যে আগামীকাল মসজিদে জুমার নামাজ শেষে দোয়া, শহীদদের কবর যিয়ারত, মন্দির, গির্জা সহ সকল উপাসনালয়ে প্রার্থনার আয়োজন ও জুমার নামাজ শেষে ছাত্র জনতার গণমিছিল অনুষ্ঠিত হবে।
১। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে জাতির কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে হবে ।
২। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আওয়ামী সন্ত্রাসী কর্তৃক ছাত্র হত্যার দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক -কে মন্ত্রীপরিষদ এবং দল থেকে পদত্যাগ করতে হবে।
৩। ঢাকাসহ যত জায়গায় শহিদ হয়েছে সেখানকার ডিআইজি, পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সুপারদের চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে হবে।
৪। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও প্রক্টরদের পদত্যাগ করতে হবে।
৫। যে পুলিশ সদস্যরা শিক্ষার্থীদের উপর গুলি করেছে, ছাত্রলীগ-যুবলীগসহ যে সকল সন্ত্রাসীরা শিক্ষার্থীদের উপর নৃশংস হামলা পরিচালনা করেছে এবং পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছে তাদেরকে আটক করে এবং হত্যা মামলা দায়ের করে দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার দেখাতে হবে।
৬। দেশব্যাপী যে সকল শিক্ষার্থী ও নাগরিক শহিদ ও আহত হয়েছে তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ প্রদাণ করতে হবে ।
৭। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগ নামক সন্ত্রাসী সংগঠনসহ সকল দলীয় লেজুড়ভিত্তিক ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করে ছাত্রসংসদকে কার্যকর করতে হবে।
৮। অবিলম্বে সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হলসমূহ খুলে দিতে হবে।
৯। কোটা আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কোন ধরনের হয়রানি করা হবে না মর্মে অঙ্গীকার করতে হবে।